by Robin Ahsan on Wednesday, March 23, 2011 at 2:15pm
বিবৃতি ২৩.০৩.২০১১
মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট ব্লেকের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্যের বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত ব্যক্তিবর্গ দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশার্থে এক যুক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেন:
গতকাল ২২ মার্চ ঢাকায় দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী রবার্ট ব্লেকের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করে বলা হয়, বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন ব্যাপারে হস্তক্ষেপের এ এক নগ্ন দৃষ্টান্ত। বিবৃতিতে বলা হয়, একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের ব্যাংকের এমডি কে হবে তা’ নির্ধারণের সম্পূর্ণ অধিকার সে দেশের রয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ড. মহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে সমঝোতা না হলে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্থ হবে বলে যে- বক্তব্য গতকাল রবার্ট ব্লেক দিয়েছেন তা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক গভীর চক্রান্তের ইঙ্গিতবাহী। বিবৃতিতে বলা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্রামীণ ব্যাংকের স্বাধীন কার্যকারিতা নিশ্চিত করার দাবী তুলে কার্যত: বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয় ড. মহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে সমঝোতা না হলে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত বিপন্ন হবে বলে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে বোঝা যায় ড. ইউনুসকে নিয়ে সাম্রাজ্যবাদীরা এক গভীর চক্রান্তে লিপ্ত আছে যার পুরো ঠিকানা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু এর ভেতর যে বিপদ আছে সে- সম্পর্কে আমরা সরকার ও জনগণকে সতর্ক করছি।বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্রাজ্যবাদীরা ড. মহাম্মদ ইউনুসকে নোবেল পুরস্কার দিয়েছেন বলে তিনি বাংলাদেশের মালিক হয়ে যাননি বা বাংলাদেশের মান-ইজ্জতের ধারক-বাহক হয়ে যান নি। ড. মহাম্মদ ইউনুস অতীতে কোনদিন বাংলাদেশের জনগনের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে পাশে থাকেন নি, এমন কোন কাজ করেন নি যার সাথে শান্তির সম্পর্ক আছে। তাঁর ক্ষুদ্রঋনের সাপ্তাহিক কিস্তি আদায় বাংলাদেশর গ্রামীণ জনগনের জীবন থেকে শান্তি কেড়ে নিয়েছে। সাম্রাজ্যবাদীরা এই লোককে নোবেল শান্তি পুরষ্কার দিয়ে মহিমান্বিত করেছে যার পেছনে ষড়যন্ত্রের সম্পর্ক রয়েছে। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ড. মহাম্মদ ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংকের দূর্নীতি সম্পর্কে শ্বেতপত্র প্রকাশ, গ্রামীণ ব্যাংক জাতীয়করণ, কিস্তি আদায়ের নামে ক্ষুদ্রঋণ ব্যবসায়ীদের শোষণ-নির্যাতন হ্রাস করতে সুদের হার ব্যাংক রেটের কাছাকাছি নিয়ে আসার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবী জানান। একই সঙ্গে নেতৃবৃন্দ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হুমকির কাছে মাথা নত না করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান। বদরুদ্দীন উমর (রাজনীতিক), প্রাণেশ সমাদ্দার (সাংস্কৃতিক সংগঠক), শওকত আলী (কথা সাহিত্যিক), ড. আকমল হোসেন (অধ্যাপক), সাইফুল হক (রাজনীতিক), আবদুল মতিন খান (প্রাবন্ধিক), ফয়জুল হাকিম (রাজনীতিক), শিবলী কাউয়ুম (রাজনীতিক), মাসুদ খান (রাজনীতিক), হাসিবুর রহমান (অধ্যাপক), হাসান ফকরী (সাংস্কৃতিক সংগঠক), প্রকৌশলী ইনামুল হক, সজীব রায় (শিক্ষক), কাজী ইকবাল (অধ্যাপক), ভুলন ভৌমিক (আইনজীবী), আশরাফ আহমেদ সিদ্দিকী (সাংস্কৃতিক সংগঠক), ড. কাবেরী গায়েন (শিক্ষক, ঢা.বি.), ওমর তারেক চৌধুরী (লেখক), আ. আল. এামুন (শিক্ষক। রা.বি), সাইফুল ইসলাম (গবেষক), আহমেদ ইলিয়াস (কবি), আমীর আব্বাস (শ্রমিক নেতা), মুঈনুদ্দীন আহমদ (শিক্ষক), কাইয়ুম হোসেন (রাজনীতিক), রবীন আহসান (প্রকাশক), রাতুল বারী (রাজনীতিক), জাফর হোসেন (কৃষক নেতা), ড. আবরার চৌধুরী (অধ্যাপক), অদিতি ফাল্গুনী (লেখক), জোবাইদা নাসরীন (শিক্ষক, ঢা.বি.), আহাদ আহমেদ (সাবেক ছাত্র নেতা), সামিউল আলম (ছাত্র নেতা), অলকেশ চাকমা (যুব নেতা), অঙ্গীয় মারমা (ছাত্র নেতা), জিয়াউদ্দিন জাফর (কৃষক নেতা), মিঠুন চাকমা (যুব নেতা), সোনালী চাকমা (নারী নেত্রী), কনিকা দেওয়ান (নারী নেত্রী), আনিসুর রহমান (ইবসেন গবেষক, সুইডেন)।
বার্তা প্রেরক
ফয়জুল হাকিম, সম্পাদক, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলফোন- ০১৭১৩০৬৩৭৭৬
মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবার্ট ব্লেকের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্যের বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত ব্যক্তিবর্গ দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশার্থে এক যুক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেন:
গতকাল ২২ মার্চ ঢাকায় দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী রবার্ট ব্লেকের সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ত বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করে বলা হয়, বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন ব্যাপারে হস্তক্ষেপের এ এক নগ্ন দৃষ্টান্ত। বিবৃতিতে বলা হয়, একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের ব্যাংকের এমডি কে হবে তা’ নির্ধারণের সম্পূর্ণ অধিকার সে দেশের রয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ড. মহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে সমঝোতা না হলে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্থ হবে বলে যে- বক্তব্য গতকাল রবার্ট ব্লেক দিয়েছেন তা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক গভীর চক্রান্তের ইঙ্গিতবাহী। বিবৃতিতে বলা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্রামীণ ব্যাংকের স্বাধীন কার্যকারিতা নিশ্চিত করার দাবী তুলে কার্যত: বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয় ড. মহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে সমঝোতা না হলে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত বিপন্ন হবে বলে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে বোঝা যায় ড. ইউনুসকে নিয়ে সাম্রাজ্যবাদীরা এক গভীর চক্রান্তে লিপ্ত আছে যার পুরো ঠিকানা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু এর ভেতর যে বিপদ আছে সে- সম্পর্কে আমরা সরকার ও জনগণকে সতর্ক করছি।বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্রাজ্যবাদীরা ড. মহাম্মদ ইউনুসকে নোবেল পুরস্কার দিয়েছেন বলে তিনি বাংলাদেশের মালিক হয়ে যাননি বা বাংলাদেশের মান-ইজ্জতের ধারক-বাহক হয়ে যান নি। ড. মহাম্মদ ইউনুস অতীতে কোনদিন বাংলাদেশের জনগনের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে পাশে থাকেন নি, এমন কোন কাজ করেন নি যার সাথে শান্তির সম্পর্ক আছে। তাঁর ক্ষুদ্রঋনের সাপ্তাহিক কিস্তি আদায় বাংলাদেশর গ্রামীণ জনগনের জীবন থেকে শান্তি কেড়ে নিয়েছে। সাম্রাজ্যবাদীরা এই লোককে নোবেল শান্তি পুরষ্কার দিয়ে মহিমান্বিত করেছে যার পেছনে ষড়যন্ত্রের সম্পর্ক রয়েছে। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ড. মহাম্মদ ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংকের দূর্নীতি সম্পর্কে শ্বেতপত্র প্রকাশ, গ্রামীণ ব্যাংক জাতীয়করণ, কিস্তি আদায়ের নামে ক্ষুদ্রঋণ ব্যবসায়ীদের শোষণ-নির্যাতন হ্রাস করতে সুদের হার ব্যাংক রেটের কাছাকাছি নিয়ে আসার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবী জানান। একই সঙ্গে নেতৃবৃন্দ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হুমকির কাছে মাথা নত না করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান। বদরুদ্দীন উমর (রাজনীতিক), প্রাণেশ সমাদ্দার (সাংস্কৃতিক সংগঠক), শওকত আলী (কথা সাহিত্যিক), ড. আকমল হোসেন (অধ্যাপক), সাইফুল হক (রাজনীতিক), আবদুল মতিন খান (প্রাবন্ধিক), ফয়জুল হাকিম (রাজনীতিক), শিবলী কাউয়ুম (রাজনীতিক), মাসুদ খান (রাজনীতিক), হাসিবুর রহমান (অধ্যাপক), হাসান ফকরী (সাংস্কৃতিক সংগঠক), প্রকৌশলী ইনামুল হক, সজীব রায় (শিক্ষক), কাজী ইকবাল (অধ্যাপক), ভুলন ভৌমিক (আইনজীবী), আশরাফ আহমেদ সিদ্দিকী (সাংস্কৃতিক সংগঠক), ড. কাবেরী গায়েন (শিক্ষক, ঢা.বি.), ওমর তারেক চৌধুরী (লেখক), আ. আল. এামুন (শিক্ষক। রা.বি), সাইফুল ইসলাম (গবেষক), আহমেদ ইলিয়াস (কবি), আমীর আব্বাস (শ্রমিক নেতা), মুঈনুদ্দীন আহমদ (শিক্ষক), কাইয়ুম হোসেন (রাজনীতিক), রবীন আহসান (প্রকাশক), রাতুল বারী (রাজনীতিক), জাফর হোসেন (কৃষক নেতা), ড. আবরার চৌধুরী (অধ্যাপক), অদিতি ফাল্গুনী (লেখক), জোবাইদা নাসরীন (শিক্ষক, ঢা.বি.), আহাদ আহমেদ (সাবেক ছাত্র নেতা), সামিউল আলম (ছাত্র নেতা), অলকেশ চাকমা (যুব নেতা), অঙ্গীয় মারমা (ছাত্র নেতা), জিয়াউদ্দিন জাফর (কৃষক নেতা), মিঠুন চাকমা (যুব নেতা), সোনালী চাকমা (নারী নেত্রী), কনিকা দেওয়ান (নারী নেত্রী), আনিসুর রহমান (ইবসেন গবেষক, সুইডেন)।
বার্তা প্রেরক
ফয়জুল হাকিম, সম্পাদক, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলফোন- ০১৭১৩০৬৩৭৭৬
Inga kommentarer:
Skicka en kommentar